করোনায় অভিনব কায়দায় চলছে দেহ ব্যবসা

 করোনায় অভিনব কায়দায় চলছে দেহ ব্যবসা



ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বড় বড়  নগরগুলোতে যুগ যুগ ধরে চলে আসছে নানান ভাবে  দেহ ব্যবসা , বর্তমানে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে কয়েক গুণ ,শুধু  আবাসিক হোটেলে নয় বাসাবাড়ির সহ বিভিন্ন ভাবে বেড়েই চলেছে এ ব্যবসা ,  15 বছর বয়স থেকে বিভিন্ন বয়সের নারীর ব্যবসার সাথে জড়িত, প্রবাসীর স্ত্রী স্কুল কলেজের ছাত্রী, গার্মেন্টস কর্মী, বিমান সেবিকা ও বিভিন্ন পেশার শ্রেণি তরুণীর এ পেশায় বিভিন্নভাবে ধীরে ধীরে জড়িয়ে ধরছে, তবে এ পেশায় বিভিন্নভাবে নারীরা জড়িয়ে পড়ছে বলে বিভিন্ন সামাজিক  প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেন,, প্রেমে ব্যর্থতা, স্বামীর অত্যাচার, ইয়াবা সেবন ,বিবাহ বিচ্ছেদ ,অতিরিক্ত অর্থের লোভ, উচ্চ বিলাসিতা ,  অতিরিক্ত যৌন লালসা,  দারিদ্রতার কারণে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এ পেশায় দিনদিন জড়িয়ে পড়ছে বলে জানা যায়, চেহারার সৌন্দর্য তাদের বিভিন্ন ধরনের মূল্য দেয়া হয় ,1000 টাকা থেকে শুরু করে 20 হাজার টাকা পর্যন্ত এদের একেক জনের   রেট  একেক  ধরনের হয়ে থাকে, বয়সে ছোট ও দেখতে সুন্দরী নারীদের চাহিদা সব থেকে বেশি থাকে, বিশেষ সূত্রে জানা যায় স্কুল-কলেজ পড়ুয়া বিভিন্ন ছাত্রীরা তাদের ক্লাস করার নাম নিয়ে বাহিরে গিয়ে একাজে বেশিরভাগই লিপ্ত হয়ে থাকে, বাসাবাড়ি বা বিভিন্ন হোটেল রিসোর্ট ভাড়া নিয়ে দালালদের মাধ্যমে ,নিজেকে স্কুল কলেজের ছাত্রী ও গৃহবধূ পরিচয় দিয়ে পণ্যের ভোগের সামগ্রী তে পরিণত হচ্ছে দিন দিন, ডিজে বিউটি পার্লারের মালিকেরা বিউটি পার্লারের নাম করে অর্থ বিনিয়োগ করে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর মেয়েদের যোগান  দিয়ে থাকেন, এখানে কর্মরত বিউটিশিয়ান কিংবা গ্রাহকদের দিয়ে বাড়তি আয়ের লোভ দেখিয়ে  চালায় দেহ বাণিজ্য ,এ বাণিজ্য পার্লার এর বাহিরেও বাসাবাড়িতেও হয়, তবে এ কায়দায় অনেক গৃহবধূ স্কুল কলেজের ছাত্রী পার্লার মালিকদের দ্বারা প্রতারিত হয়ে সর্বোচ্চ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে ,

বিশ্বস্ত সূত্রে জানায় স্বামী কিংবা শালিকার বান্ধবী পরিচয় দিয়ে রাখি মেয়েদের,দের মেহমান হিসেবে এনে দালাল চক্র এ  বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে ,একটি সংঘবদ্ধচক্র গ্রাম থেকে দারিদ্র ও সহজ সরল মেয়েদেরকে নানা প্রলোভন দেখিয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে শহরে নিয়ে আসে ধীরে ধীরে এই পেশার দিকে ঠেলে দিচ্ছে ,  1 সময় ওই মেয়েটি ঠিকই পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে, এদিকে ভাসমান প্রতি তার সংখ্যা দিন দিন প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, কিছু কিছু অভিভাবকরা আমাদের কাছে জানান তারা তাদের সন্তানদেরকে নিয়ে নানান ভাবে দুশ্চিন্তায় আছেন তাদের স্কুলপড়ুয়া ছেলেরা বা মেয়েরা যে তারা যেন এই বিপথগামী না হয় সব সময় তারা বিভিন্নভাবে চিন্তায় থাকে তার সন্তান যেন এই খারাপ জায়গা থেকে মুক্তি পায় তারা যেন এই সমাজে এইধরনের নোংরা কাজ গুলোকে বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে,


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.